রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫, ১০:৫৭ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
দিনে দুপুরে কিশোরকে ছুরিকাঘাতে হ/ত্যা/র চেষ্টা বাউফলে এক প্রসূতির জরায়ুর ভিতরে সিজারিয়ান কাচি পাওয়ার অভিযোগ ‘শীগ্রই কলাপাড়ায় যুগ্ম জেলা জজ আদালত স্থাপন করতে হবে’ বিচারপতি জেবিএম হাসান কুয়াকাটায় ২দিন ব্যাপী শিক্ষক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত বরিশালে নারীপক্ষের আয়োজনে তরুণ প্রজন্মের সফলতার গল্প শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাউফলে জেলা প্রশাসকের শুভ আগমন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা বাউফলে জেলেদের মাঝে (বিজিএফ) এর চাল বিতরণে অনিয়ম স্বল্পমূলে তৈরিকৃত ১৯২ জন জেলেদের মাঝে লাইফবয়া বিতরণ পটুয়াখালী র‍্যাব ক্যাম্পে,ঘুমন্ত অবস্থায়  র‍্যাব সদস্যর মৃ/ত্যু কলাপাড়ায় প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সাথে ইউএনও’র মত বিনিময় বাউফলে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ স্কুল শিক্ষকসহ আহত-৩ মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান ২০২৫ কলাপাড়ায় বৌদ্ধবিহার গুলোতে উদযাপিত হচ্ছে প্রবারনা পূর্ণিমা কুয়াকাটা সৈকত থেকে অজ্ঞাত যুবকের অর্ধগলিত ম/র/দে/হ উদ্ধার মহিপুরে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিদের টিন ও নগদ টাকা প্রদান
‘আমি ধর্ষণের মূল হোতা’ : গুলিবিদ্ধ লাশের গলায় চিরকুট

‘আমি ধর্ষণের মূল হোতা’ : গুলিবিদ্ধ লাশের গলায় চিরকুট

Sharing is caring!

ক্রাইমসিন২৪ ডেস্ক: রাজধানী ঢাকার সন্নিকটে আশুলিয়ায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর পোশাক শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনার প্রধান আসামির গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। লাশের গলায় ঝোলানো একটি চিরকুটে লেখা ছিল- ‘আমি ধর্ষণ মামলার মূল হোতা।’ নিহত রিপন (৩৯) ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ থানা এলাকার আব্দুল লতিফের ছেলে।

সাভার মডেল থানার ওসি আবদুল আউয়াল জানান, বৃহস্পতিবার রাতে খাগান এলাকার আমিন মডেল টাউনের ভেতরে একটি খালি মাঠে লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে রিপনের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। তার গলায় ঝোলানো একটি চিরকুটে লেখা ছিল- ‘আমি ধর্ষণ মামলার মূল হোতা।’ 

তবে কে বা কারা নিপনকে গুলি করে হত্যা করেছে, সে বিষয়ে কোনো ধারণা দিতে পারেননি এই পুলিশ কর্মকর্তা।

আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জাবেদ মাসুদ বলেন, গত ৫ জানুয়ারি গোরাট এলাকায় এক পোশাক কারখানার কর্মীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর তার মৃত্যুর ঘটনায় যে মামলা হয়েছিল, তার মূল আসামি ছিলেন রিপন।

১৬ বছর বয়সী ওই তরুণী সেদিন সন্ধ্যায় কারখানা ছুটির পর বাড়ি ফেরার পথে পাঁচজন তার পথরোধ করে। তাকে কারখানার পেছনে একটি মাঠে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। ৭ জানুয়ারি নরসিংহপুরের নারী ও শিশু স্বাস্থ্যকেন্দ্রে তার মৃত্যু হয়।

ওই ঘটনায় মেয়েটির বাবা ওই কারখানার কর্মী আবদুর রহিম, লাইন চিফ রিপন ও ক্যান্টিন মালিক শিপনসহ চারজনের নাম উল্লেখ করে থানায় মামলা দায়ের করেন। আসামিদের মধ্যে রহিমকে মামলা হওয়ার দিনই গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD